বাংলা হাসির ও মজার কৌতুক সমগ্র

মজার জোকস

আজকের এই লেখায় ৫০টি মজার এবং হাসির সব কৌতুক নিয়ে সাজানো হয়েছে-

কোনটা তোমার বেশি পছন্দ

সন্ধ্যার মুহূর্তে স্বামী-স্ত্রীর আড্ডা চলছে-
স্ত্রী : আমার সৌন্দর্য না আচার-ব্যবহার কোনটা তোমার বেশি পছন্দ?
স্বামী : আমার তো তোমার ঠাট্টা করার এই কায়দাটা খুবই পছন্দ। অনেক মজা পাই।


ডিভিডিতে কী দেখে চিল্লাচ্ছ

স্বামী রুমে বসে বসে ডিভিডি দেখছিলেন। হঠাৎ জোরে চিৎকার করে বলতে লাগলেন-
স্বামী : ও নো! গাড়ি থেকে নামিস না! গাড়ি থেকে নামিস না! গাড়ি থেকে নামলে তুই সর্বনাশ হয়ে যাবি পাগল! গাড়ি থেকে নামলে তোর জীবনের সুখ-শান্তি নষ্ট হয়ে যাবে!

স্বামীর উত্তেজিত কণ্ঠে চিৎকার শুনে স্ত্রী এসে বললেন-
স্ত্রী : কি ব্যাপার ডিভিডিতে কী দেখে এতো চিল্লাচ্ছ?
স্বামী : আমাদের বিয়ের ডিভিডি।


পত্নী শব্দের অর্থ জানো

রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর টিভি দেখতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া বেঁধে গেল:
স্ত্রী : তুমি একটা মূর্খ।
স্বামী : কেন
স্ত্রী : তুমি সত্যি এমএ পাস
স্বামী : হ্যাঁ।
স্ত্রী : তাহলে পত্নী শব্দের অর্থ জানো না কেন?
স্বামী : জানি না কে বলল?
স্ত্রী : জানলে বলো…
স্বামী : যে নিজের পতির পতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তাকেই তো পত্নী বলে…


বাসার চাবি কোথায় রেখে গেছ

টিভির এক চ্যানেলে গতানুগতিক লাইভ প্রোগ্রাম হচ্ছে-
উপস্থাপিকা : হ্যালো, আপনি কোথা থেকে কল করেছেন?
কলার : ঢাকা থেকে।
উপস্থাপিকা : ঢাকার কোথা থেকে?
কলার : লালমাটিয়া।
উপস্থাপিকা : ওয়াও! আমিও লালমাটিয়াতে থাকি! লালমাটিয়ার কোথায় থাকেন আপনি?
কলার : আমিনুদ্দিন অ্যাপার্টমেন্টে।
উপস্থাপিকা : কী আশ্চর্য! আমিও তো ওই অ্যাপার্টমেন্টে থাকি! আপনার ফ্ল্যাট নম্বর কত?
কলার : আরে উজবুক! আমি তোমার স্বামী! বাসার চাবি কোথায় রেখে গেছ?


বউ আসে বন্দুক কিনতে

এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে আবু সালেক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে- ঢোল আর বন্দুক। একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়।
বন্ধু : কিরে সালেক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস। আর কিছু নেই। শুধু ঢোল আর বন্দুক?
সালেক : তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে।


এর চেয়ে বাচ্চাকে কাঁদতে দিন

স্ত্রী রাত করে অফিস থেকে ফিরে দেখলেন বাচ্চা কান্নাকাটি করছে। পাশে তার বাবা হতবুদ্ধি অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। তার হাতে বাবুর অনেকগুলো খেলনা। এটা দেখে স্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন-
স্ত্রী : এত সার্কাস না করে বাচ্চাকে ঘুমপাড়ানি গান শুনালেই তো পারতে! জান না, ওই গান শুনলে সে ঘুমিয়ে পড়ে!
স্বামী : সেই চেষ্টাও করেছি ম্যাডাম। কিন্তু তাতে বাচ্চার চোখে ঘুম তো আসলোই না, উল্টা পাশের ফ্ল্যাটের ভাবি এসে বলে গেলেন, ‘এর চেয়ে বাচ্চাকে কাঁদতে দিন’। আপনার গানের চেয়ে ওর কান্না বেশি সুরেলা।


তোমার হৃদয়ে বাস করি

ফোনে নান্টু তার স্ত্রীকে বলছে-
নান্টু: জানপাখি, তুমি কোথায়?
স্ত্রী: আমি তো তোমার হৃদয়ে বাস করি!
নান্টু: তা ভালো, ওখানেই থাকো। কিন্তু সেখানে অন্য যারা আছে তাদের সঙ্গে ঝগড়া বাঁধিয়ো না আবার।
স্ত্রী: ওরে হারামি! শয়তানের হাড্ডি! আইজকা তুই বাড়ি আয়, তারপর দেখাইতাছি!


এতো চেনা চেনা লাগছে কেন

স্বামী : আজ আমি তোমার কাছে কিছুই গোপন রাখবো না। কি জানতে চাও বলো?
স্ত্রী : আমিও। আচ্ছা আমাদের বিয়ের আগে তোমার কি কোনো মেয়ের সাথে সম্পর্ক ছিল?
স্বামী : না, তবে মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যেতাম আর কি!
স্ত্রী : তাই তো বলি তোমাকে এতো চেনা চেনা লাগছে কেন!


ব্যাখ্যা শুনতে চাইনি

কাঠগড়ায় দাঁড়ানো আসামিকে বললেন বিচারক-
বিচারক : তুমি গত ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ভয় দেখিয়ে নিজের বাধ্যগত করে রেখেছ?
আসামি : মান্যবর, আমি আসলে সে রকম কিছুই করি নাই। ঘটনা হচ্ছে গিয়ে…
বিচারক : আমি তোমার ব্যাখ্যা শুনতে চাইনি। কী কায়দায় কাজটা করো, সেটা বলো আমকে তাড়াতাড়ি…


ডালই পড়ে গেছে

স্ত্রী : মেহমান আসতেছে, কিন্তু ঘরে ডাল ছাড়া কিছু নাই, কী করবো এখন?
স্বামী : যখন উনি আসবেন, তখন কিচেনে একটা বাসন ফেলে দিবে।
স্ত্রী : ফেলে দিলে কী হবে?
স্বামী : আমি জিজ্ঞেস করবো, ‘কি হইছে?’ তুমি তখন বলবে কোরমা পড়ে গেছে।
স্ত্রী : গেল কোরমা। তারপর?
স্বামী : এরপর আরেকটা বাসন ফেলবে। তুমি তখন বলবে, ‘বিরিয়ানি পড়ে গেছে’। তখন আমি বলবো, ‘ঠিক আছে, ডালই নিয়ে আসো’। মেহমান তখন কিছু মনে করবে না।

তো মেহমান আসার পর কিচেন থেকে বাসন পড়ার শব্দ আসল-
স্বামী : কি হয়েছে?
স্ত্রী : ডালই পড়ে গেছে!


কার মুখ দেখে ঘুম ভাঙছে

অফিসে বের হওয়ার সময় বিরক্ত স্বামী। তাড়াহুড়া করে টাই বাঁধতে বাঁধতে স্ত্রীকে বলল-
স্বামী : না জানি আজ কার মুখ দেখে ঘুম ভাঙছে! সাড়ে ১০টা বাজতে চলল, এখনো নাস্তা কপালে জুটল না!
স্ত্রী : আমাদের খাটের পায়ের দিকের দেয়াল থেকে বড় আয়নাটা সরাও। তা না হলে রোজ একই অভিযোগ করতে হবে তোমাকে!


আমি কি ফাস্টফুডের দোকান নাকি

স্ত্রী স্বামীকে বলছে-
স্ত্রী : শুনছো, দরজার লকটা নষ্ট হয়ে গেছে। একটু ঠিক করে দাওতো।
স্বামী : আমি কি কাঠমিস্ত্রী নাকি?

কিছু সময় পর-
স্ত্রী : শুনছো, ড্রয়িংরুমের লাইটা জ্বলছে না। দেখতো কী হয়েছে?
স্বামী : আমি কি মেকানিক নাকি?


দেয়ালের ছবিটা আমার ভাশুরের

স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন। তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটায় মনক্ষুণ্ন হল।

একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ্য করল, শোবার ঘরের দেয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো। সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে।

এদের মধ্যে একজন ছিল নতুন। সে মহিলার স্বামীকে চিনত না। ছবি দেখে তাই জানতে চাইল-
বান্ধবী : দেয়ালের ছবিটা কার?
মহিলা : আমার ভাশুরের। কয়েকদিন আগে মারা গেছেন!


তোমার ঘোড়াটা ফোন করেছে

একদিন স্ত্রী তার স্বামীর মাথায় ফ্রাইপ্যান দিয়ে একটা বাড়ি মারল-
স্বামী : উহ! আমায় কেন মারলে?
স্ত্রী : গতকাল আমি তোমার প্যান্টের পকেটে একটা কাগজ পেয়েছি যাতে লেখা ছিল ‘জেরিন’।
স্বামী : ও, গত সপ্তাহে আমি একটা ঘোড়দৌড়ে অংশ নিয়েছিলাম আর ‘জেরিন’ আমার সেই ঘোড়াটার নাম।
স্ত্রী : ও, সরি। আমি তোমাকে ভুল বুঝেছি।

পরদিন সকালে স্ত্রী আবার স্বামীর মাথায় ফ্রাইপ্যান দিয়ে আরও জোরে বাড়ি মারল-
স্বামী : আবার কেন মারলে?
স্ত্রী : কারণ তোমার ঘোড়াটা ফোন করেছে।


সাগরের মাঝখানে লেবু গাছ

শিক্ষক : মনে করো সাগরের মাঝখানে একটা লেবু গাছ। তুমি কীভাবে লেবু পেড়ে আনবে?
বনি : পাখি হয়ে স্যার!
শিক্ষক : মানুষকে পাখি বানাইবো কি তোর বাপ?
বনি : সাগরের মাঝখানে লেবু গাছ লাগাইবো কি আপনার বাপ?


তুমি কাকে বাঁচাবে?

শিক্ষক : যদি পুকুরে তোমার ফ্রেন্ড আর গার্লফ্রেন্ড ডুবতে থাকে, তবে তুমি কাকে বাঁচাবে?
ছাত্র : দু’জনকেই ডুবতে দিন।
স্যার : সে কী, কেন?
ছাত্র : আরে, ওরা একসাথে পুকুরে কী করছিল?


এই তুমি ঘুমাচ্ছ কেন

ক্লাসের ফার্স্ট বয় ক্লাসে ঢুকে ঘুমিয়ে পড়ল-
শিক্ষক : এই তুমি ঘুমাচ্ছ কেন?
ছাত্র : আমাকে আমার মত থাকতে দিন।
শিক্ষক : এমন করলে তুমি তো আর প্রথম হতে পারবে না।
ছাত্র : আমি নিজেকে নিজের মত গুছিয়ে নিয়েছি।
শিক্ষক : তুমি এবারও কিন্তু গণিতে ১০০ পাবে না এমন করলে।
ছাত্র : যেটা ছিল না ছিল না সেটা না পাওয়াই থাক… সব পেলে ব্যর্থ জীবন।
শিক্ষক : তাহলে তুমি এখন ক্লাসে মন দিবে না?
ছাত্র : না… না… না… না…


চুমু এর ডাক্তার

সুন্দরি বউকে ট্রেনে করে বেড়াতে
যাচ্ছিলঃ
তখন সে কি চিন্তা করে বলে উঠলোঃ
রুবেল : মাধূরি, আমার বুকের বাম পাশটাতে ভিশন ব্যাথা পাচ্ছি,
(তখন মাধূরি বুকে চুমু দিয়ে দিল,আর সাথে
সাথে ব্যাথা ভালো হয়ে গেল)
একটু পর বল্টু আবার বলছে, আমার হাতে একটু
একটু ব্যথা করছে!!
(পূর্বের মতই মাধূরি হাতে চুমু দিল,আর ব্যথা
সেড়ে গিয়েছে!!)
একটু পর আবার রুবেল বলছে, মাধূরি, আমার
কপালটা কেমন জানি করছে??খুব অসহ্য
লাগছে. . .
(এবারও পূর্বের মত কপালে চুমু দিতেই
ভালো হয়ে গেছে!)
এই কাহিনিগুলো দেখে,ট্রেনের ফ্লোরে
শুয়ে থাকা এক বুড়ো বললঃ
মা,তুমি তো দেখছি চুমু এর ডাক্তার!চুমু
দিলেই সব ভালো হয়ে যায়…
আমার তো ডায়রিয়ার সমস্যা! তুমি একটা চুমু
দিয়ে দাওনা!তাহলে ডায়রিয়াটাও ভালো হয়ে
যাবে…


আপনার জিন্সের প্যান্টেরই রং ওঠে

এক রোগি চিকিৎসকের কাছে এলো তার পা নীল হয়ে গেছে তাই-
চিকিৎসক : পায়ে বিষের সংক্রমণ হয়েছে, পা কেটে ফেলতে হবে!

কয়েক দিন পর রোগির আরেক পা-ও নীল হয়ে গেল!
চিকিৎসক : এই পায়েও বিষের সংক্রমণ ঘটেছে, সুতরাং কাটতে হবে!

এরপর প্লাস্টিকের পা লাগানোর পরও দেখা গেল, তা নীল হয়ে গেছে!
চিকিৎসক : হুম, এখন আপনার রোগ বুঝতে পারলাম, আপনার জিন্সের প্যান্টেরই রং ওঠে!


আমার ওষুধ লাগবে না

জগাই একবার খবর পেল, শহরে এমন একজন চিকিৎসক এসেছেন, যিনি সব রকমের রোগ সারিয়ে দিতে পারেন। জগাই মনে মনে বলল, ব্যাটা নির্ঘাত একটা ঠকবাজ। আজই তার জারিজুরি খতম করতে হবে। সে গেল চিকিৎসকের কাছে।
জগাই : ডাক্তার সাহেব, আমি কোনো কিছুরই স্বাদ পাই না। এখন আপনি কী ব্যবস্থা নেবেন বলুন?
চিকিৎসক : হুম। তোমাকে ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধটা খাওয়াতে হবে।

জগাইকে ওষুধ দেওয়া হলো। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে উঠল সে-
জগাই : ওয়াক থু, এটা তো গোবর।
চিকিৎসক : হুম, তুমি তাহলে স্বাদ বুঝতে পারছ।

পরদিন রেগেমেগে আবার সেই চিকিৎসকের কাছে গেল জগাই।
জগাই : ডাক্তার, আমার কিছুই মনে থাকে না। এমনকি গতকাল কী ঘটেছিল, তাও মনে নেই। কী ওষুধ দেবেন আপনি?
চিকিৎসক : হুম, ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধ…
জগাই : মনে পড়েছে, মনে পড়েছে। আমার ওষুধ লাগবে না।


আয়ু চব্বিশ ঘণ্টা

ডাক্তার রোগীকে তার রিপোর্ট জানানোর জন্য ফোন দিলেন-
ডাক্তার : আপনার জন্য একটা খারাপ আর একটা খুব খারাপ খবর আছে।
রোগি : খারাপ খবরটাই আগে বলুন।
ডাক্তার : মেডিক্যাল টেস্টে জানা গেছে আপনার আয়ু চব্বিশ ঘণ্টা।
রোগি : ও মাই গড! এটা খারাপ খবর হলে আরো খারাপ খবরটা কী?
ডাক্তার : আমি গত ২ দিন ধরে ফোনে আপনাকে ট্রাই করে যাচ্ছি এই খবরটা দেয়ার জন্য।


স্বামীর পেটে ইঁদুর

দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্রমহিলা বললেন-
ভদ্রমহিলা : আমার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।
ডাক্তার : ভয় নেই। বাসায় গিয়ে আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে। আমিও কিছুক্ষণের মধ্যে আসছি।

বাড়িতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ নিয়ে ‘চুকচুক’ করছেন।
ডাক্তার : কি ব্যাপার? ইঁদুর কখনো দুধ খায়? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি।
ভদ্রমহিলা : তা বলেছেন। কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বিড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।


৪২০ থেকে মঙ্গলবার বিয়োগ করে

তিন পাগলকে ডাক্তার প্রশ্ন করল-
ডাক্তার : তিন আর তিন গুন করলে কত হয়?
প্রথম জন : ৪২০ হয়।
দ্বিতীয় জন : মঙ্গলবার হয়।
তৃতীয় জন : ৯ হয়।

তৃতীয় জনের উত্তর শুনে ডাক্তার মহাখুশি। তৃতীয় জনকে জিজ্ঞেস করল, ‘কীভাবে বুঝলে?’
তৃতীয় জন : কেন খুব সহজ, ৪২০ থেকে মঙ্গলবার বিয়োগ করে।


ড্যান্স বারের মেয়েটার সাথে..

নাতি: দাদু তুমি বিড়ি খাওয়া ছাড়লা কেমনে ??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি: দাদু তুমি মদ খাওয়া ছাড়লা কেমনে??
দাদু : ইচ্ছাই সব চেয়ে বড় শক্তি
নাতি এইবার সাহস কইরা : দাদু তুমি না ঐ ড্যান্স বারের মেয়েটার সাথে ঘুরতা :- তারে ছাড়লা কেমনে??? এইটাও কি …..
দাদু : আরে নারে , ইচ্ছা ছিল কিন্তু শক্তি নাইরে


শালী আর দুলাভাই জোকস

একদিন শালী আর দুলাভাই নির্জন জঙ্গলের পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল ।
হটাৎ শালী দুলাভাইকে বলে উঠলোঃ
দুলাভাই এই নির্জন জঙ্গলে আমায় একা পেয়ে আপনি আমার সাথে
উল্টোপাল্টা কিছু করবেন না তো? আমার কিন্তু খুব ভয় করছে!

দুলাভাইঃ দেখতে পারছ না আমার
এক হাতে লাঠি আর ছাগল অন্য
হাতে আছে মুরগি, দড়ি আর একটা বালতি।
দুহাতে জিনিস নিয়ে আমি কিভাবে
তোমার সাথে উল্টোপাল্টা করবো?

শালীঃ কেন পারবেন না,
যদি লাঠি মাটিতে পুঁতে তার সাথে
দড়ি দিয়ে ছাগলটাকে বেঁধে দেন
আর বালতি টাকে উল্টো করে
মুরগিটাকে আটকে দেন তাহলেই তো
আপনি সব রকম উল্টোপাল্টা করতে
পারবেন আমার সাথে।
আমার তো ভীষণ ভয় করছে।




মূলকথাঃ
ছেলেরা সব সময়ই সরল, নিরীহ,
সাদা মনের এবং চরিত্র বান হয়।
খারাপ জিনিসের আইডিয়া গুলো
মেয়েরাই দেয়।


আপনার চাকুরি কন্ফার্ম

একদিন তিনজন আগুনের মত
সুন্দরী মেয়ে অফিসে চাকরির জন্য
পরীক্ষা দিতে গেল।
অদ্ভুতভাবে তারা তিনজন একই নাম্বার
পেল পরীক্ষাতে। তো অফিস
কর্মকর্তারা পরল মহাফাপরে।
চাকরি পাবে যে মাত্র একজন!
তারা ঠিক করল একজন একজন
করে ইন্টারভিউ নেয়া হবে তাদের।
ইন্টারভিউতে একই প্রশ্ন
করা হবে তাদের।
প্রথমে ডাক পরল প্রথম মেয়েটির।
তাকে জিজ্ঞেস করা হল, ‘বুকের ও
দুটো কি?
জিজ্ঞেস করার সাথে সাথে বাঘের
মতো গর্জন ছাড়ল মেয়েটি। অফিস
কর্মকর্তা ও তাদের চোদ্দ
গুষ্টিকে দেখে নেবার কথা বলে দ্রুত রুম
থেকে বেরিয়ে গেল সে।
দ্বিতীয় মেয়েকে একই প্রস্ন করা হল।
দ্বিতীয় মেয়েটির মুখ লজ্জাতে লাল
হয়ে গেল। কোন কথা না বলে রুম ত্যাগ
করল সেও।
তৃতীয় মেয়েকেও একই প্রশ্ন করা হল। তৃতীয়
মেয়েটি মুচকি হেসে জবাব দিল, ‘স্যার
বুকের ‘O’ দুটো Vowel..

আপনার চাকুরি কন্ফার্ম।


শুধু ও ই যে তোমার সন্তান

একবার স্বামী স্ত্রী এর খুব ইচ্ছা হল মাশরুম খাবে।
কিন্তু মাশরুম অনেক সময় বিষাক্ত হয়, তাই তারা ঠিক করলো আগে সেটা তাদের কুকুর কে খেতে দিবে।
কুকুর কে খেতে দেয়ার পর দেখা গেলো সেটা না মরে বেঁচে রইলো।
তখন তারা দুইজন সেই মাশরুম খেয়ে ফেলল!
কিন্তু আধাঘণ্টা পর তাদের ছোট ছেলে বাইরে থেকে এসে বলতে থাকলো বাবা, বাবা আমাদের কুকুর টা না মারা গেছে!

তখন দূইজনই বলে উঠলো হায় হায় এ কি হল?
স্বামী স্ত্রী কে বলল, ওগো আমরা তো মারাই যা্‌ তার আগে একটা সত্যি কথা বলবে?? আচ্ছা আমাদের ৪ ছেলের ৩ জনই এত বুদ্ধিমান কিন্তু ছোট ছেলেটা এত বোকা। সত্যি কি ও আমার সন্তান?

স্ত্রীঃ ওগো শুধু ও ই যে তোমার সন্তান!!!

ঠিক সে সময় বড় ছেলে এক লোককে নিয়ে ভেতরে এসে বলতে থাকলো “ বাবা এই সেই লোক যার গাড়ির নিচে পড়ে আমাদের কুকুরটা মরেছে।”


ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম

একজন মহিলা দুই সপ্তাহের জন্য ইটালি যাবেন কোম্পানির ট্রেনিংয়ে। তার স্বামী তাকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিলেন এবং তার শুভযাত্রা কামনা করলেন।
তার স্ত্রী ধন্যবাদ দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার জন্য কী আনব?’
উত্তরে তার স্বামী হেসে বললেন, ‘একজন ইটালি মেয়ে।’

স্ত্রী কিছু না বলে চলে গেলেন। দুই সপ্তাহ পরে তার স্বামী আসলেন তাকে রিসিভ করতে। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘যাত্রা কেমন হল?’
স্ত্রী উত্তর দিলেন, ‘চমৎকার। ধন্যবাদ।’
স্বামী জিজ্ঞেস করলেন, ‘আমার উপহারের কী হল?’
স্ত্রী বললেন, ‘কোন উপহার?’
স্বামী বললেন, ‘ঐ যে আমি একটা ইটালীয়ান মেয়ে চেয়েছিলাম।’
হাসতে হাসতে স্ত্রী বললেন, ‘ওহ, ঐটা- আমি যা পেরেছি করেছি। কিন্তু মেয়ে কিনা তা জানতে ৯ মাস অপেক্ষা করতে হবে।


সারারাত তোমরা বাঙ্কারে শুয়ে আম-জাম খেয়েছ

এক দম্পতি হানিমুনের জন্য ট্রেনে করে যাচ্ছেন। পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলেএকজন বৃদ্ধলোক হঠাত্ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরে। লোকটি জানায় তারকাছে পয়সা না থাকায় টিকেট কাটতে পারেনি। বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায় তারালোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটিকে বলে -“চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ, আপনি নিচের সীটেই ঘুমান। আমরা স্বামী-স্ত্রী ওপরের বাঙ্কারে ঘুমাবে।”
লোকটি সম্মতি দিয়ে শুয়ে পড়ে।
কিন্তু ঘুমাবার আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, ” আচ্ছা, রাতে আমরা যখন ‘ইয়ে’ করবো তখন শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।”
স্বামীটি বলে, “চিন্তা করোনা, তুমি তখন ‘আম-জাম’ বলো, অন্যকোন শব্দ করোনা”
তো স্বামী-স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত ‘আম-জাম’ করে কাটালো।
সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, ” বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে, কিন্তু সারারাত তোমরা বাঙ্কারে শুয়ে যে আম-জাম খেয়েছ তার ‘সব রস’ নিচে আমার গায়ে পড়েছে।


সানি লিওনের কোনো খবর নেই

এক হকার পেপার বিক্রি করতে গিয়ে খুব সমস্যায় পড়ল। কেউই কিনছে না। সে পেপার খুলে দেখল, আজ সানি লিওনের কোনো খবরই ছাপা হয়নি। সে সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে পেপার বিক্রি শুরু করল, ‘সানি লিওনের কোনো খবর নেই, সানি লিওনের কোনো খবর নেই।’
সঙ্গে সঙ্গে তার সব পেপার বিক্রি হয়ে গেল।


সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে

বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল.ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো।
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি ।
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু : দুইজনকে-ই গুলি করে মেরে ফেল ৫ লাখটাকা দিব। চাকর দুইজন- কে গুলি করে মারার পর,
চাকর : সাহেব, লাশ ২টা এখন কি করব??
বল্টু : লাশ ২টা বাড়ির পিছনের swimming pool এ ফেলে দে।
চাকর : কিন্তু সাহেব, বাড়ির পিছনেতো কোন swimming pool নেই.
বল্টু : নেই??? ওহ sorry তাহলে wrong number


বিবাহিত চেনার উপায়

অঙ্কের ক্লাসে ম্যাডাম প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা বলোতো একটা গাছে তিনটে পাখি ছিলো, একটা শিকারী গুলি করে একটা পাখি মারলো। তাহলে গাছে কটা পাখি থাকলো?

ক্লাসের ফাস্ট বয় লাল্টুর জবাব, মেডাম একটাও থাকবে না কারণ গুলির আওয়াজে সবকটা উড়ে পালাবে।

তখন মেডাম বললেন, দেখো লাল্টু এটা অঙ্কের ক্লাস, তাই তিনটে থেকে একটা চলে গেলে দুটো পাখিই থাকবে। তবে তোমার এই ভাবনাটা বেশ ভালো লাগলো।

এবার লাল্টু উঠে দাঁড়িয়ে বললো, ম্যাডাম আমারও একটা প্রশ্ন আছে।

মেডাম বললেন, বলো।

লাল্টু প্রশ্ন করল, একটা পার্কে বসে তিনজন মেয়ে বসে আইস্ক্রিম খাচ্ছিলো। কিন্তু একজন কামড়ে খাচ্ছিলো, একজন চেটে খাচ্ছিলো আর একজন চুষে খাচ্ছিলো। এখন ম্যাডাম বলুন তো তিনজনের মধ্যে কে বিবাহিত?

এবার ম্যাডাম লজ্জায় লাল হয়ে গিয়ে ভাবলো উত্তর দিতে না পাড়লে স্টুডেন্টদের সামনে অপ্রস্তুত হতে হবে, তাই বললেন, দেখ লাল্টু, যে মেয়েটা চুষে খাচ্ছিলো সেই বিবাহিত।

এবার লাল্টু বললো, না মেডাম ঠিক হলো না। যে মেয়েটার মাথায় সিঁদুর সেই মেয়েটাই বিবাহিত। তবে আপনার এই ভাবনাটাও আমারও বেশ ভালো লাগলো।


বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া হলে

অসীম একদিন তার বন্ধুকে বলছে-
অসীম : জানিস, বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া হলে আমি কী করি?
বন্ধু : কী করিস?
অসীম : আমাদের বিয়ের ভিডিও দেখি।
বন্ধু : কেন?
অসীম : কারণ, আমি ভিডিওটা ‘রিওয়াইন্ড’ মুডে দেখি। সবকিছু উল্টো হতে থাকে। আমার স্ত্রী হাত থেকে আংটি খুলে ফেলে, আমাকে রেখে গাড়িতে উঠে চলে যায়। দেখতে বড় ভালো লাগে!


আপনারা দেখছেন অমুক টিভি

সর্দারজির বাড়িতে বেড়াতে গেছে তার এক বন্ধু। গিয়ে দেখে সর্দারজি সারা ঘর আতিপাতি করে কী যেন খুঁজছে। বন্ধু বলল-
বন্ধু : কী খুঁজছো তুমি?
সর্দারজি : লুকানো ক্যামেরা।
বন্ধু : বলো কি! তোমার ঘরে লুকানো ক্যামেরা লাগাল কে?
সর্দারজি : ওই টেলিভিশন চ্যানেলওয়ালারা।
বন্ধু : কী করে বুঝলে?
সর্দারজি : ওরা একটু পরপরই বলে, আপনারা দেখছেন অমুক টিভি। আমি যে অমুক টিভি দেখছি, ও ব্যাটা বুঝল কী করে!

স্বার্থপরের ইংরেজি কী হবে

ইংরেজি পরীক্ষা ছিল কোচিংয়ে! ইমনের যেতে রীতিমতো দেরি হলো! ফলে তাকে বসতে হলো মেয়েদের পেছনে! বাধ্য হয়ে মেয়েদের পেছনে বসে পরীক্ষা দিচ্ছে ইমন! হঠাৎ তার সামনের মেয়েটি তার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল-
মেয়ে : এই স্বার্থপরের ইংরেজি কী হবে?
ইমন : হ্যাঁ, জানি, কিন্তু বলব না।
মেয়ে : তুমি একটা সেলফিস!


চিরকুমারী বানিয়ে দাও

তিন বান্ধবী জঙ্গলে হাঁটছে। হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এলো-
পরী : আমি তোমাদের তিনজনের তিনটা ইচ্ছে পূরণ করব।
১ম বান্ধবী : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দরী বানিয়ে দাও।
পরী : দিলাম।
২য় বান্ধবী : আমাকে চিরকুমারী বানিয়ে দাও। আমি যেন কখনো বৃদ্ধ না হই।
পরী : দিলাম।
৩য় বান্ধবী : এই দু’জনকে আগের মত করে দাও।


স্বাদ বুঝতে একটাই যথেষ্ট

নান্টু ঠোঙা থেকে বের করে টসটসে পাকা জাম খাচ্ছে আর চোখ বন্ধ করে স্বাদ উপভোগ করছে। পিন্টু কাছে গিয়ে স্মার্ট ভঙ্গিতে বলল-
পিন্টু : দোস্ত, একলা একলা খাবি? আমারেও দে একটু টেস্ট করি!
নান্টু : এই নে।
পিন্টু : শুধু একটা?
নান্টু : হ্যাঁ, বাকিগুলোর টেস্টও ওই একটার মতোই। জামের স্বাদ বুঝতে তোর মতো স্মার্ট ছেলের জন্য ওই একটাই যথেষ্ট। শুধু শুধু বেশি খেয়ে লাভ কী?


কয়েলের পরিবর্তে সিগারেট

এক ব্যক্তি গ্রামের সব সিগারেটখোর লোককে একত্র করলেন সিগারেটের অপকারিতা সম্পর্কে বোঝানোর জন্য। প্রথমে তিনি একটি কাঁচের জারে সিগারেটের ধোঁয়া ঢুকালেন। তারপর ঐ জারে কয়েকটা মশা ঢুকিয়ে দিলেন।

কিছুক্ষণ পর সব মশা মারা গেল। তারপর তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন-
ব্যক্তি : এ থেকে আপনারা কি শিখলেন?
সিগারেটখোর : এ থেকে আমরা শিখলাম, মশার কয়েলের পরিবর্তে সিগারেট ব্যবহার করা উচিত।


আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি

এক মাতাল দু’তলা থেকে জানালা দিয়ে প্রস্রাব করছে। তখন আরেক মাতাল বলছে-
২য় মাতাল : আরে তোর পেসাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে!
১ম মাতাল : আমি কি তোর মতো বলদ নাকি? আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায়।


আমাকে তুই পাগল পেয়েছিস

এক মাতাল : আমি আকাশের দিকে টর্চের আলো ফেলব, তুই যদি আলো বেয়ে আকাশে উঠতে পারিস তাহলে তোকে এক হাজার টাকা দেব।
দ্বিতীয় মাতাল : আমি উঠব না?
এক মাতাল : তার মানে তুই পারবি না।
দ্বিতীয় মাতাল : অবশ্যই পারব। কিন্তু আমি অর্ধেক ওঠার পর যদি তুই আলো নিভিয়ে দিস, তাহলে তো আমি পড়ে যাব এবং আমার হাত-পা ভাঙবে। আমাকে তুই পাগল পেয়েছিস?


চিৎকার করে কাঁদছিল বল্টু

মদ পান করতে করতে চিৎকার করে কাঁদছিল বল্টু । এ সময় একজন জিজ্ঞেস করল-
ভদ্রলোক : কী ব্যাপার, কাঁদছ কেন?
বল্টু : যে মেয়েটাকে ভোলার জন্য পান করছি, তার নাম মনে পড়ছে না!


আমি নেশার মধ্যে ছিলাম

এক ইঁদুর মদের গ্লাসে পড়ে গেছে। সেখান দিয়ে একটা বিড়াল যাচ্ছিল। ইঁদুর বিড়ালকে বলছে-
ইঁদুর : তুমি আমাকে এখান থেকে বাহির কর। তারপর যদি ইচ্ছে হয় তুমি আমাকে খেয়ে ফেল।

বিড়াল লাথি মেরে মদের গ্লাস ভেঙে ফেল। আর ইঁদুর বাহির হয়েই দৌড় শুরু করে। তখন বিড়ালের রাগ
উঠে যায়। বিড়াল রেগে গিয়ে বলল-
বিড়াল : মিথ্যাবাদী, ধোকাবাজ, বেঈমান। তুই তো বলেছিলি আমাকে এখান থেকে বাহির কর, তারপর ইচ্ছে হলে খেয়ে ফেল।

ইঁদুর : রাগ করিস না দোস্ত। তখন তো আমি নেশার মধ্যে ছিলাম।


নেশাগ্রস্ত বানরের কাণ্ড

জঙ্গলে একটা সিংহ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে বিড়ি খাচ্ছিল। হঠাৎ একটা বানর এসে বলল-
বানর : ভাই নেশা ছাইড়া দেও, আমার সাথে আসো। দেখ জঙ্গল কত সুন্দর!

সিংহ বানরের সাথে যেতে থাকল। সামনে হাতি ইয়াবা নিচ্ছিল। বানর হাতিকেও একই কথা বলল। হাতি ওদের সাথে যেতে থাকল। কিছুদূর এগিয়ে গিয়ে দেখল বাঘ বাংলা মদ খাচ্ছিল। বানর বাঘকে সেই একই কথা বলায় বাঘ মদের গ্লাসটা নামিয়ে রেখে বানরের গালে কষে এক থাপ্পড়। হাতি বাঘকে বলল-
হাতি : বেচারারে মারতাছ কেন?
বাঘ : এই বেটা ফাজিল গতকালকেও গাজা খাইয়া আমারে ৩ ঘণ্টা সারা জঙ্গল ঘুরাইছিল। আইজকে আবার আইছে!


আরে না এটা চাঁদ!

একদিন চাদনি রাতে হাবুল আর আবুল মদ খেয়ে মাতাল হয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটছিল।
হঠাৎ হাবুল আবুলকে বলল, ‘দেখ দেখ আকাশে কি সুন্দর সূর্য উঠেছে!’
তখন আবুল বলল, ‘আরে না এটা চাঁদ!’
কিন্তু হাবুল মানছেই না। এই নিয়ে চলছে তাদের তর্ক। ঠিক এই সময় ওই রাস্তার পাশ দিয়ে কাবুল যাচ্ছিল। তাই দু’জনেই কাবুলকে
ডেকে বলল, ‘আচ্ছা আকাশে এটা কি চাঁদ নাকি সূর্য?’
তখন কাবুল বলল, ‘আমি কি করে জানব ভাই। আমি তো এই এলাকায় নতুন!


মদ খেলে পোকা হবে না

বাবা ছেলেকে অ্যালকোহলের খারাপ দিক বোঝানোর চেষ্টা করছিলেন। তিনি এক গ্লাস পানিতে একটি পোকা ফেললেন। আর একটি গ্লাসে মদ নিয়ে তাতে পোকা ফেললেন। পানি ভরা গ্লাসের পোকাটা বেঁচে রয়েছে। কিন্তু মদ ভরা গ্লাসের পোকাটি লাফাতে লাফাতে মারা গেল।
এরপর বাবা ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘এর থেকে কী বুঝলে?’
ছেল বলল, ‘মদ খেলে কখনো পেটে পোকা হবে না।’


রাত বারোটায় মাতালের ফোন

এক হোটেলের রিসিপশনিস্ট রাত ১২টায় একটি ফোন পেল। ফোন তুলতেই এক মাতালের কণ্ঠস্বর-
মাতাল : আচ্ছা, বারটা কখন খোলে বলুন দেখি?
রিসিপশনিস্ট : স্যার, আগামীকাল দুপুর ২টায়।

ফোন কেটে গেল। ঘণ্টাখানেক বাদে আবার ফোন। এবারও কণ্ঠস্বর একই লোকের, আরও মাতলামিতে ভরা-
মাতাল : এই ব্যাটা, বারটা কখন খোলে বল তো?
রিসিপশনিস্ট : আগামীকাল ২টায়।

ঘণ্টাখানেক কেটে যাওয়ার পর আবার ফোন-
মাতাল : তুই বলবি কি বলবি না, বারটা কখন খোলে?
রিসিপশনিস্ট : স্যার, কাল ২টায়। কিন্তু আপনি যদি ততক্ষণ অপেক্ষা না করতে পারেন, তাহলে আপনি অর্ডার করুন আমি রুম-সার্ভিস পাঠিয়ে দিচ্ছি।
মাতাল : ধুর ব্যাটা , বারে কে যেতে চাইছে? আমি তো বার থেকে বের হতে চাইছি। যত্তসব!


ভাবছি, মদটাও এবার শুরু করবো

মা : শুনলাম, তুমি নাকি ইদানিং সিগারেট খাওয়া শুরু করেছো? কথাটা কি সত্যি?
ছেলে : হ্যাঁ মা, সত্যি কথা।
মা : শুনে ভালো লাগলো যে, তুমি সত্যি কথা বলা শুরু করেছো। আচ্ছা যা খেয়েছো- খেয়েছো, আর খেয়ো না। আচ্ছা আমি কি জানতে পারি, তুমি হঠাৎ সিগারেট খাওয়া শুরু করলে কেন?
ছেলে : আমি দেশ ও দশের কথা ভেবে খাওয়া শুরু করেছি মা!
মা : মানে?
ছেলে : সিগারেট হলো দেশের শত্রু ঠিক কিনা বলো?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
ছেলে : সিগারেট হলো পরিবেশের শত্রু ঠিক কিনা বলো?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
ছেলে : সিগারেট হলো যুব সমাজের শত্রু ঠিক কিনা বলো?
মা : হ্যাঁ ঠিক।
আমি : এ জন্যই তো এটাকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে নিঃশেষ করে ফেলছি। ভাবছি, মদটাও এবার শেষ করা শুরু করবো।


সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি

এক চেইন স্মোকারকে একদিন দুইটা সিগারেট একসঙ্গে জ্বালাতে দেখে এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলো-
ব্যক্তি : ভাই, শেষ খাওয়া খাচ্ছেন নাকি?
লোক : আমার বন্ধু মারা যাওয়ার আগে আমাকে বলে গিয়েছে, দোস্ত, যখনি বিড়ি খাবি, আমার নাম করেও একটা খাবি। এ জন্যই দুইটা খাচ্ছি।
এর কিছুদিন পর একদিন তাকে একটি সিগারেট খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো-
ব্যক্তি : কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোক : ভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি। এখন শুধু বন্ধুরটা খাচ্ছি।


তুমি মদ খাও নাকি

মজনু গেছে পাত্রী দেখতে।
পাত্রীর বাবা: ব্যাটা, তুমি মদ খাও নাকি?
মজনু: না না আঙ্কেল, আপাতত চা হলেই চলবে!


দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে

পল্টু : লোকে বলে দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে!
বন্ধু : হ্যাঁ, সত্যিই তো বাড়ে, কোন সন্দেহ আছে?
পল্টু : ধুর! পাঁচ গ্লাস দুধ খেয়ে এই দেয়ালটা আধাঘণ্টা ধইরা ধাক্কাইলাম। এক ইঞ্চিও নড়ে নাই! সব ভুয়া! এখন পাঁচ গ্লাস মদ খেয়ে আসলাম! দেখি দেয়ালটা আমারে দেইখা নিজেই কেমন ভয়ে কাঁপতাছে!

তথ্য সূত্রঃ অনুপ্রেরণা ডটকম

No comments